বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অংগঠনের উদ্যোগে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ফয়সালাবাদের একটি জেলে কড়া নিরাপত্তায় রাখা হয়। যুদ্ধে পাকিস্তান বাহিনীর পরাজয়ের পর বাঙালী ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি মুক্তি দেওয়া হয় বঙ্গবন্ধুকে। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের মৃত্যু গহ্বর থেকে রক্তস্নাত স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র পূর্ণতা লাভ করে। আরো বলেন গত ৭ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে সকল পদ-পদবী ও নামধারী আওয়ামী লীগ নৌকার বিপক্ষে কাজ করে নৌকা প্রতীককে পরাজিত করেছে তারা লেবাসধারী সুবিধাবাদী আওয়ামী লীগ। তারা হৃদয়ে জাতির পিতার আদর্শ ধারণ করে না।

বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল গফুর এর সভাপতিত্বে এবং পৌরসভা যুবলীগের আহ্বায়ক হামিদ উল্লাহ হামিদ এর সঞ্চলনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা, কালীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনম শাহদাত আলম, সরল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী, বৈলছড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কফিল উদ্দিন, পৌরসভা আওয়ামীলীগ নেতা আক্তার হোসেন, উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এম. মনছুর আলী, সরল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নুর মোহাম্মদ, ছনুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আলমগীর, ভিপি শামশুল আলম, পৌর কাউন্সিলর বদিউল আলম, প্রনব দাশ, আওয়ামীলীগ নেতা টুটন চক্রবর্তী, লায়ন মুনমুন দত্ত, যুবলীগ নেতা ফিরোজ শাহী, ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরুল হক চৌধুরী ফাহিম, দক্ষিনজেলা ছাত্রনেতা নাঈমুউদ্দিন মাহফুজ, ছাত্রনেতা সাজ্জাদ হোসেন, সাইফুল আজম প্রমুখ।