প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ কখনও ভোট চুরি করে না বরং সুরক্ষিত করে। আমাদেরকে ভোট চুরির অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। ভোট চুরি করে ১৫ ফেব্রুয়ারি ইলেকশন করে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলো খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) গণভবন থেকে এক ব্রিফিংয়ে এসব বলেন প্রধানমন্ত্রী।
এসময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের প্রত্যেক নেতাকর্মীর গায়ে বিএনপির মারের দাগ রয়েছে। অত্যাচার, হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না। শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ এ ক্ষমতায় এসে সে নির্যাতনের জবাব আমরা দিতে পারতাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না।
তিনি বলেন, রাজনীতি করবে না মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে গেছে তারেক জিয়া। খালেদাও তৈরি হয়েছিলো যাওয়ার জন্য। আমার বিরুদ্ধেও ওয়ারেন্ট ইস্যু করা হয়েছিলো। আমি ভয় পাইনি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দেশে ফিরে এসেছিলাম।
হুঁশিয়ারি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বারবার আঘাত দেবে আর আমরা চুপ করে বসে থাকবো তা হবে না। এবার যে হাত দিয়ে মারবে সে হাত ভেঙে দিতে হবে। এখন বাসে আগুন দিতে গেলে, ওই হাত আগুনে পুড়িয়ে দিতে হবে। এখন বসে বসে মার খাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপিকে যারা তেল মারছে, তাদেরও হিসেব নেবো।