১০ ডাকাতকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যার পর লাশ গুম করার জন্য প্রথমে বরফ রাখার কক্ষে ফেলে দেয়। পরে সেই ট্রলারসহ ১০ জনকে ডুবিয়ে দেওয়া হয়।
সেমবার (১ মে) সন্ধ্যায় কক্সবাজারে ডুবন্ত ট্রলারে অর্ধগলিত ১০ জনের লাশ উদ্ধার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেফতার ১ নম্বর আসামি কামাল হোসেন ওরফে বাইট্যা কামাল আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
জবানবন্দিতে আসামি কামাল জানায়, ঘটনার সময় সে কক্সবাজার শহরে ছিলেন। তবে ট্রলারের মাঝিমাল্লাদের সঙ্গে তার কয়েক দফার কথায় নিশ্চিত হয়েছে ১০ জনের ট্রলারটি সাগরে ডাকাতি করতে নেমেছিল। ডাকাতির একপর্যায়ে কয়েকটি ট্রলারের জেলেরা ১০ জেলেকে ধরে প্রথমে গণপিটুনি দেন। এরপর গুম করার জন্য লাশগুলো বরফ রাখার কক্ষে আটকে রেখে ছোট ট্রলারটি (ডুবন্ত ট্রলার) সাগরে ডুবিয়ে দেওয়া হয়।